Friday, February 27, 2015

আউটসোর্সিংয়ের কাজের জন্য কোনটি শিখবেন? সফল হবেন কিভাবে? পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন

অনেকে বর্তমানে এটুকু সচেতন যে, তাকে অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়তে হবে। বসে সময় নষ্ট করলে যে নিজের ক্ষতি, সেটা এখন অনেকেরই উপলব্ধিতে চলে আসছে। এখনও যাদের আসেনি, তাদের জন্য আমার এ লেখাটি।
jobboard
যারা ক্যারিয়ারের ব্যাপারে সচেতন হয়েছেন, তাদের এখন প্রশ্ন কোনটি শিখবেন? কি শিখলে কাজ করতে পারবেন।
যে কোন কাজ জেনেই আপনি ভাল ক্যারিয়ার গড়ে তুলতে পারেন। তবে, গ্রাফিকস, এসইও, ওয়েবডিজাইন, ইমেইল মার্কেটিং, অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট, ভিডিও অ্যাডিটিং এগুলোর সবকয়টির চাহিদাই বেশি। কোনটি আপনি শিখবেন সেটির উত্তর আপনার নিজেকে ঠিক করতে হবে। ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার নাকি ব্যাংকার কোনটা হবো, সেটির উত্তর যেমন দেওয়াটা খুব কষ্টকর, তেমনি এ উত্তরটি দেওয়াও কষ্টকর। কারণ সবগুলোই একইরকম ভাল সেক্টর।
তবে আমি সবগুলোর ক্যারিয়ার নিয়ে জানাতে পারি, যাতে সবার জন্য সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হয়।
১। এসইও: যে কোন কোম্পানীর জন্য মার্কেটিংটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটি কাউকে আলাদাভাবে বলার প্রয়োজন নাই মনে হয়। মার্কেটিং হচ্ছে ১টা কোম্পানীর জন্য সবচাইতে গুরুত্বপূর্ন বিষয়। এ মার্কেটিং অনলাইনে করলে সেটিকেই এসইও বলে। অর্থাৎ ১টা কোম্পানীর পুরো ব্যবসা নির্ভর করে, এসইও এক্সপার্টদের উপর।
এসইও কি এবং তার ক্যারিয়ার কেমন, সেটি জানতে আমার লেখা এ লিংকটি দেখতে পারেন:http://genesisblogs.com/featured/595
এসইও জেনে কোন কোন সেক্টরের মাধ্যমে আয় করতে পারবেন, সেটি জানতে এ পোস্টটি সাহায্য করবেঃ
২। গ্রাফিক ডিজাইন: যে কোন কোম্পানীর লোগো, ব্রুশিয়ার থেকে শুরু করে অন্যান্য প্রিন্টিং জাতীয় সকল প্রোডাক্ট গ্রাফিক ডিজাইনাররা তৈরি করেন। আবার যে কোন ওয়েবডিজাইনের শুরুতে কিংবা ভিডিও অ্যাডিটিংয়ের কাজে কিংবা অ্যানিমিশন প্রজেক্টের ক্ষেত্রেও গ্রাফিক ডিজাইনারদের প্রয়োজন। এমনকি এসইও প্রজেক্টের গ্রাফিক ডিজাইনারদের সাহায্য প্রয়োজন হয়। এবার নিজেরেই মনে মনে বের করে নিন, গ্রাফিক ডিজাইনারদের জন্য কি পরিমাণ কাজ থাকতে পারে এবং কখনও তাদের কাজের ঘাটতি হবে কিনা।
গ্রাফিক ডিজাইনারদের জন্য অনলাইনে কাজের সেক্টরগুলো জানার জন্য আমার এ লেখাটি পড়তে পারেন।
কিভাবে নিজেকে সফল গ্রাফিক ডিজাইনার হিসেবে প্রস্তুত করবেন, সেটির গাইডলাইন দিয়ে আমি ২পর্বের আর্টিকেল লিখেছিলাম। সেটি লিংক:
১ম পর্ব : http://genesisblogs.com/tips-2/9877
৩। ওয়েবডিজাইন:  ওয়েবডিজাইনারদের সুবিধা হলো, এ সম্পর্কিত কাজগুলো যোগাড় করার জন্য খুব বেশি প্রতিযোগীতাতে পড়তে হয়না। সেজন্য ওয়েবডিজাইনার হলে ক্যারিয়ার গড়ে তোলাটা অপেক্ষাকৃত সহজ। মার্কেটপ্লেসগুলোতে এ কাজগুলোর প্রতি ঘন্টার রেট ও গ্রাফিকসের কাজের তুলনায় বেশি হয়ে থাকে।
ওয়েবডেভেলপার কিভাবে হবেন, এ সেক্টরে ক্যারিয়ার গড়ার গাইডলাইন দিয়ে একটি আর্টিকেল রয়েছে আমার।
Global communication
৪। ইমেইল মার্কেটিং:  ইমেইল মার্কেটিংয়ের কাজটি উপরের সবগুলোর তুলনায় অনেক সহজ। মার্কেট প্লেসে আয়, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ে সফলতার জন্য, কিংবা নিজের বা অন্যের কোন ব্যবসার প্রমোশনের কাজের জন্য এটি শিখতে পারেন। কিংবা গ্রাফিক, ওয়েব ডিজাইনের কাজ যোগাড় করার জন্য ইমেইল মার্কেটিংয়ের জ্ঞানটি অনেক বেশি উপকারে আসবে।
ইমেইল মার্কেটিংয়ের ক্যারিয়ার গাইডলাইন এবং কাজের ক্ষেত্রগুলো নিয়ে আমার লেখা রয়েছে।
৫। ভিডিও এডিটিং :  ভিডিও এডিটিং কাজগুলো যেমন মজার, তেমনি কাজটি সহজ আবার আয় করার সুযোগও বেশি। মূলত টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর জন্য ভিডিও এডিটিং প্রয়োজন হলেও বর্তমানে ইউটিউবের যুগে ভিডিও এডিটিংয়ের কাজের সেক্টর অনেক বেড়ে গেছে।
ভিডিও এডিটরদের ক্যারিয়ারের ক্ষেত্র নিয়েও একটা লেখা লিখেছি।
৬। অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট :  যারা প্রোগ্রামিংয়ে মোটামুটি ধারণা আছে, তাদের জন্য আমার সবসময়ের পরামর্শ থাকে অ্যাপস ডেভেলপমেন্ট শিখে নিন। বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ সব সময় এ সেক্টরটির অনেক চাহিদা থাকবে। মার্কেটপ্লেসগুলোতে এ ধরনের কাজের প্রতিযোগীতা কম থাকে এবং কাজের প্রতি ঘন্টা রেটও অনেক বেশি হয়।
জেনেসিসব্লগসে এ বিষয়ে একটি লেখা পোস্ট করা হয়েছে। সেটি পড়লে এ বিষয়ে ক্যারিয়ার গড়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিতে সহজ হবে।
৭। নেটওয়ার্কিং (CCNA):    CCNA  সার্টিফাইড হয়ে অনলাইনে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ থাকলেও এ বিষয়ে দক্ষ হতে পারেন , যারা লোকাল মার্কেটের সবচাইতে চাহিদা সম্পন্ন কাজের সেক্টরগুলোতে (ব্যাংক, টেলিভিশন, টেলিকমিউনিকেশন) চাকুরী করতে আগ্রহী তারা।
এ সেক্টরের ক্যারিয়ার নিয়ে বিস্তারিত গাইডলাইন পাবেন আমার লেখাটি পড়ে।
৮। আর্টিকেল রাইটিং:  লেখালেখি শিখেও অনলাইনে বড় ক্যারিয়ার গড়ে তোলাটা খুব সহজ। একজন ব্লগ রাইটারের অনলাইন মার্কেটপ্লেসগুলোতে ব্যাপক চাহিদা।
লেখালেখির কাজ শিখার জন্য গাইডলাইন পাবেন এরকম পোস্টের লিংক দিচ্ছি।
আর্টিকেল রাইটিং বিষয়ে আমার ১টি ক্লাশের ভিডিও দেখেও কিছু গাইডলাইন পাবেন।
ভিডিও লিংক: http://youtu.be/lLOYQSK-PtY
আর্টিকেল রাইটিং করে আয়ের সেক্টরগুলো নিয়ে একটি পোস্ট আছে।
career
৯। ভিডিও চ্যানেল তৈরি:  ইউটিউবে নিজের একটি ভিডিও চ্যানেল তৈরি করে সেই চ্যানেলের মাধ্যমেও লাইফটাইম আয় করতে পারেন। এ বিষয়ে জেনেসিসব্লগসের জনপ্রিয় টিউনার, হাবিবুর রহমান দীপু তার লেখার মাধ্যমে বিশাল গাইডলাইন দিয়েছিন।
১০।  অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং:  অ্যাফেলিয়েটের মাধ্যমে অনেকে আয় করতে চায়।  এ সেক্টরে আয় অনেক বেশি। জানা দরকার এসইও এবং অনলাইন মার্কেটিং সম্পর্কিত জ্ঞান।  ইংরেজি জ্ঞানতো অবশ্যই অনেক বেশি থাকতেই হবে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার এবং সফল হওয়ার গাইডলাইন নিয়ে একটি পোস্ট রয়েছে জেনেসিসব্লগসে।
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিংয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রিসোর্স লিংক:  http://genesisblogs.com/freelancing-2/5964
১১। অনলাইনে উদ্যোক্তা:  কোন কিছুই পারেননা। শুধুমাত্র ফেসবুক চালাতে পারেন। তাহলে ফেসবুককে ব্যবহার করে আপনিও শুরু করতে পারেন সম্পূর্ণ নিজের ব্যবসা। নিজেই তখন একজন উদ্যোক্তা।
ফেসবুকের মাধ্যমে ঘরে বসে আয় করার সম্পূর্ণ গাইডলাইন পাবেন আমার দুই পর্বের লিখাতে।
উপরের সব লিংকগুলো পড়ে নিজেই সিদ্ধান্ত নিন, আপনি কোন পথে হাটবেন। আপনার পাশের কেউ এক পথে সফল হয়েছেন মানে যে আপনিও সফল হবেন সেই পথে সেটি নাও হতে পারে। সেজন্য নিজের বিবেক দিয়ে সিদ্ধান্ত নিন।

কাজ শিখার এবং সফল হওয়ার গাইডলাইন

সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলেন। এখন কিভাবে কাজ শিখবেন, সেটি বড় প্রশ্ন। সেই ব্যাপারেও সঠিক গাইডলাইন দিয়ে একটি পোস্ট করেছিলাম।
অনেকে কাজ শিখেও বসে আছে। সফল হতে পারছেন না। কেন পারছেন না, সেটিও খুজে বের করার চেষ্টা করেছি আমার লেখাতে।
ওডেস্ক মার্কেটপ্লেসে কাজ করার পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন দিয়ে তিন পর্বের লেখা রয়েছে আমার। সেটি পড়েও যে কেউ ওডেস্কে কাজ শুরু করা এবং সফল হতে পারবেন।
online-student
আরও একটি জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেস ফাইভারেও যারা কাজ শুরু করার চেষ্টা করছেন কিন্তু সফল হতে পারছেন না, তাদের জন্য অবশ্যই সফল হওয়ার জন্য গাইডলাইন দিয়ে লিখেছিলাম। যেটা অনুসরণ করে ইতিমধ্যে অনেকে সফলও হয়েছেন।
এক লেখাতে সবগুলো গাইডলাইন দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আশা করি, এবার সবাই কাজ শুরু করতে পারবেন। আর বসে কেউ থাকবেন না। এখনই মাঠে নামার সময়। সব সময় আমি পাশে আছি। আমার ফেসবুকে যোগাযোগ করতে পারেন। কিংবা ক্রিয়েটিভ আইটিতে নিয়মিত আমরা ক্যারিয়ার গড়ার সবগুলো বিষয় নিয়ে আলাদা আলাদাভাবে সেমিনার আয়োজন করে যাচ্ছি। সবার সুবিধার জন্য সেসব সেমিনারগুলোতে সম্পূর্ণ ফ্রি অংশগ্রহণের সুযোগ রাখা হয়। সেই সব সেমিনারগুলোর তথ্য জানার জন্য ক্রিয়েটিভ আইটির অফিসিয়াল ফেসবুক গ্রুপ (https://www.facebook.com/groups/creativeit) এবং ফেসবুকে পেজের (https://www.facebook.com/CreativeBangladesh) মেম্বার হয়ে থাকুন এবং অ্যাক্টিভ থাকুন। সব ধরনের সহযোগিতা পাওয়া, সব ধরনের গাইডলাইন পাওয়ার পরও যদি আপনি বেকার থাকেন কিংবা অভাবী থাকেন, সেটির জন্য এবার কাকে দায়ি করবেন? এবার নিজের কাছেই নিজেকে প্রশ্ন করুন।  আর যারা এ পোস্টটি পড়বেন, তারা আশা করি অবশ্যই পোস্টটির লিংকটি শেয়ার করবেন।

এবার পিসিতে 1 GB’র ফাইলকে মাত্র 10 MB বানিয়ে ফেলুন এবং হার্ড ডিস্ক এ বেশী ফাইল রাখুন

এবার পিসিতে  1 GB’র ফাইলকে মাত্র 10 mb বানিয়ে ফেলুন এবং হার্ড ডিস্ক এ বেশী ফাইল রাখুন
আপনারা হয়তোবা উইনরার বা অন্য কিছু দিয়ে ফাইল কম্প্রেস করেন । কিন্তু সেগুলা দিয়ে কি আর এটা সম্ভব?
তাই আপনাদের পিসির  জন্য আজ মাত্র 1mb এর সফটওয়্যার নিয়ে এলাম যা দিয়ে আপনারা ১ জিবির ফাইলকেও মাত্র ১০ মেগাবাইট বানাতে পারবেন । সেটা আবার পরে যখন প্রয়োজন হবে extract করে ব্যবহার করতে পারবেন ।ফলে আপনাদের হারড ডিস্ক এর সাইজ বেরে গেলো কিনা?
প্রথমে নিচের লিঙ্ক থেকে ফাইলটি ডাউনলোড করুন ।
ডাউনলোড করা হয়ে গেলে ,এইবার ইন্সটল করে নিন ।মনে করি ইন্সটলকরা হয়ে গেছে
ডেক্সটপ এর আইকন কে ডাবল ক্লিক করে ওপেন করুন
* এবার Compress files” ক্লিক করে “Next”
ক্লিক করুন
1

* এখন KGB তে ক্লিক করে ADD DIRECTORY
ক্লিক করুন ফটো টা দেখুন
23
Next এ ক্লিক করুন
4
এখন দেখুন কাজ চলছে ,তাই একটু ওয়েট
করুন , কিছু ক্ষণ পড় দেখবেন কম্প্রেড শেষ
হয়ে যাবে, এই ভাবে আপনি যত
খুশি করতে পারবেন
Capture
নিচের লিঙ্ক থেকে ফাইলটি ডাউনলোড করুন ।
ডাউনলোড করার নিয়ম
download লিংক এ প্রবেশ করার পর get ling এ প্রবেশ করতে হবে। তারপর একটা capcha আসবে ।ফাকা ঘর capcha লেখা দিয়ে পুরোন করলে download link পাবেন ।সেখানেই click করলে ডাউনলোড হবে।
Capture

ডাউনলোড করুন CCLEANER PORTABLE 5.03.5128 ভার্সন

আসসালামু আলাইকুম,
পিসি অপটিমাইজ ও ক্লিন রাখার জন্য বেস্ট সফটওয়্যার হল প্রিফর্ম এর CCleaner! পিসি ইউজাররা কম-বেশি সবাই CCleaner সফটওয়্যার ইউস করে থাকেন। পিসিতে জমা হয় হাজারো অপ্রয়োজনীয় বা junk ফাইল, টেমপোরারি ইন্টারনেট ফাইল, অকেজো কুকি, অকেজো ও অব্যবহৃত রেজিস্ট্রি কীসহ আবর্জনা পরিষ্কার করতে অন্যতম দক্ষ এই সফটওয়্যার। মাত্র 4.5 এমবি সাইজের সফটওয়্যারটি অ্যাক্টিভেটর সহ ডাউনলোড করে নিন।
নতুন সুবিধাসমূহঃ
  • - Improved Google Chrome 38 cleaning and start-up management.
  • - Improved Firefox browsing cache cleaning.
  • - Added Repair option to Uninstall tool.
  • - Improved 64-bit build architecture on Windows 7 and 8.
  • - Improved Startup Item tool compatibility.
  • - Added Teamviewer, Microsoft One Drive, Real VNC 5, Tag & Rename and   Tango cleaning.
  • - Minor GUI Improvements.
  • - Minor bug fixes.
এক ক্লিকে পরিষ্কার করতে পারেঃ
  • Internet Explorer. Temporary files, history, cookies, super cookies, Autocomplete form history, index.dat files.
  • Firefox. Temporary files, history, cookies, super cookies, download history, form history.
  • Google Chrome. Temporary files, history, cookies, super cookies, download history, form history.
  • Opera. Temporary files, history, cookies, super cookies, download history.
  • Apple Safari. Temporary files, history, cookies, super cookies, form history.
  • Other Supported Browsers. K-Meleon, Rockmelt, Flock, Google Chrome Canary, Chromium, SeaMonkey, Chrome Plus, SRWare Iron, Pale Moon, Phoenix, Netscape Navigator, Avant and Maxthon.
  • Windows. Recycle Bin, Recent Documents, Temporary files, Log files, Clipboard, DNS Cache, Error Reporting, Memory Dumps, Jump Lists.
  • Registry Cleaner. Advanced features to remove unused and old entries, including File Extensions, ActiveX Controls, ClassIDs, ProgIDs, Uninstallers, Shared DLLs, Fonts, Help Files, Application Paths, Icons, Invalid Shortcuts and more…
  • Third-party applications. Removes temp files and recent file lists (MRUs) from many apps including Windows Media Player, eMule, Google Toolbar, Microsoft Office, Nero, Adobe Acrobat, WinRAR, WinAce, WinZip and many more…
নিচের ডাউনলোড বাটন এ ক্লিক করে সফটওয়্যার ডাউনলোড করে নিন ।

Software Product Description
ডাউনলোড করার নিয়ম
Capture
download লিংক এ প্রবেশ করার পর get ling এ প্রবেশ করতে হবে। তারপর একটা capcha আসবে ।ফাকা ঘর capcha লেখা দিয়ে পুরোন করলে download link পাবেন ।সেখানেই click করলে ডাউনলোড হবে।
CCleaner Portable is a free tool designed to clean and optimize your computer. Remove junk and temporary files, free up hard drive space, erase online history, and more. The program also includes additional tools such as a registry cleaner, uninstaller, file finder, driver wiper, and startup manager.
Cleans the following:
  • Firefox: Internet Cache, Cookies, Internet history, Saved form information, more.
  • Chrome: Internet Cache and History, Download history, Last download location, more.
  • Internet Explorer: Temporary Internet files, history, cookies, index.dat files, recently typed URLs, more.
  • Opera: Cache, history, sessions, saved passwords, more.
  • Windows: Empty Recycle Bin, clipboard, temp files, memory dumps, shortcuts, windows log files, more.
  • Advanced cleaning: Windows event logs, old prefetch data, menu order cache, tray notifications cache, environment path, much more.
  • Windows Explorer: Recent docs, Run (in Start Menu), Other Explorer MRUs, thumbnail cache, taskbar jump lists, network passwords.
This is the portable version of CCleaner which does not require installation.
Notes for Portable version.
Start the CCleaner by double-clicking on portable.exe instead of CCleaner.exe and use CCleaner normally.
Known limitations:
CCleaner Portable requires administrator or power user rights to run. These rights are needed for registering the required CCleaner components.
CCleaner Portable Settings:
To change CCleaner Portable Settings you need to manually edit the values in portable.ini under [PORTABLE] section.
  • DebugMode – Show CCleaner
  • Portable debug window.
    • 0 – Disabled (default)
    • 1 – Enabled
  • CCleanerPath – Full or relative path to folder containing CCleaner files.
  • CCommandLine – Add parameters in CCleaner command line.
  • IfInstalled – Changes the behaviour when CCleaner is installed on the system.
    • 0 – Backup installed CCleaner (default)
    • 1 – Run installed CCleaner
    • 2 – Error message
CCleaner Portable command line options:
  • /DEBUG – Adds /DEBUG in CCleaner command line.
  • /AUTO – Adds /AUTO in CCleaner command line.
  • /REG – Registers CCleaner component´s and writes settings in registry.
  • /UNREG – Unregisters CCleaner component´s and removes CCleaner registry entries. *
  • /NOIC – Skip CCleaner installation check.
  • /DBG – Shows the CCleaner Portable debug window.
  • /FORCE – Starts CCleaner even when there is fatal errors.
  • When using /UNREG CCleaner Portable skips the CCleaner installation check.
CCleaner Settings:
Since version 1.37 CCleaner supports loading/saving settings to an INI file (CCleaner.ini) rather than the registry. CCleaner Portable uses this option and it should not be disabled. CCleaner settings are stored in CCleaner.ini under [Options] section.
আশা করি আজকের টিউন আপনাদের ভালো লাগবে। অ্যাক্টিভেটর ইউস করতে কোন সমস্যা দেখলে অবশ্যই আমাকে জানাবেন। আপনাদের মন্তব্য একান্তই কাম্য!  আপনাদের জন্য শুভ কামনা রইলো। ধন্যবাদ।।।
ডাউনলোড করার নিয়ম
download লিংক এ প্রবেশ করার পর get ling এ প্রবেশ করতে হবে। তারপর একটা capcha আসবে ।ফাকা ঘর capcha লেখা দিয়ে পুরোন করলে download link পাবেন ।সেখানেই click করলে ডাউনলোড হবে।
Capture

সেরা স্ক্রীন রেকর্ডার ডাইরেক্ট ডাউনলোড লিঙ্ক (Debut Video Capture Software)

কম্পিটারের স্ক্রীন রেকর্ডারের জন্য অসংখ্য সফটওয়্যার রয়েছে। কিন্তু আপনি কোনটি বেছে নিবেন? নিশ্চয়ই ঐ সফটওয়্যারটিই যেটি সবচেয়ে ভালো। কিন্তু কাহিনী হল আপনি ভালো সফট কোনটি তা বুঝবেন কিভাবে? কথা যাই হোক, আমি আমার ব্যবহার করা কিছু সফট থেকে আপনার জন্য সব্যেছে ভালো সফটটি দেয়ার চেষ্টা করছি। বেশিরভাগই সফটওয়্যারই খুব বেশি মেগাবাইটের। কাজেই হয়তো আপনি এত সময় ধরে ডাউনলোড দিতে চাইবেন না। এজন্য আমি দিব মাত্র দেড় এমবিএর (1.5 MB) সফটওয়্যার! আশা করি সফটওয়্যারটি ভালো লাগবে। সফটওয়্যাড়টির  নাম

Debut Video Capture Software । 

আসুন দেখে নেওয়া যাক এর কিছু ফিচারঃ

১) ভিডিও কিংবা ইমেজ সরাসরি হার্ড ড্রাইভে সেভ হবে।
২) ভিডিও গুলো avi,wmv, flv, mpg, mp4, mov এবং অন্যান্য ফরমেটে করতে পারবেন।
৩) সম্পূর্ণ স্ক্রীন কিংবা আপনার পছন্দ মত স্ক্রীনের যে কোন সাইজ রেকর্ড করতে পারবেন।
৪) রেকর্ড করার সময় মাইক্রোফোন রেকর্ডিং অর্থাৎ আপনার কথা রেকর্ড করতে পারবেন।
৫) আপনার কথার পাশাপাশি ইচ্ছে করলে বক্সের সাউন্ড অর্থা সিস্টেম সাউন্ড রেকর্ড করতে পারবেন।
৬) মাউস হাইলাইট কিংবা হাইড করে ভিডিও রেকর্ড করতে পারবেন।
এছাড়াও বেশ কিছু সুযোগ সুবিধা আপনি পাবেন যা সাধারণত অন্যান্য স্ক্রীন রেকর্ডিং সফটওয়্যারে থাকে না।
এখান থেকে ডাইরেক্ট ডাউনলোড করে নিন সফটওয়্যারটি।

Direct Download link 

Thursday, February 26, 2015

ফ্রি তে বাড়িয়ে নিন Whatsapp এর মেয়াদ আরও একবছর।

আশা করি সবাই সুস্থ সবল আছেন, না থাকলেও আশ্চর্য হবার কিছু নাই.... দেশের যে অবস্থা !!!
যাউগ্যা..... আমরা সবাই জানি whatsapp কত ভালো মানুষ... থুক্কু App.... এর গুণকীর্তন করার কোন দরকার বোধ করি নাই। তয়, whatsapp এর একটা সমস্যা আছে সেটা হল ১ বছর পরে এর ট্রায়াল ভার্সন বন্ধ হয়ে যায়। আপনি যদি আবার সেই নাম্বার দিয়ে App টি ব্যাবহার করতে যান তাইলে আপনাকে টাকা দিয়ে এর সার্ভিস কিনে নিতে হবে।
জাতিকে এই বিপদ থেকে কে উদ্ধার করবে? নিশ্চয়ই আমি নই। আমি নিজেও বিপদে পরছিলাম.... যেমনে উদ্ধার পাইছি তেমনে যদি আপনিও করেন আশাকরি নগদে সুফল পাইবেন। তাইলে আর কথা না বাড়াই....
দেখে নিন কিভাবে খুব সহজেই আপনি এক বছরের জন্য আপনার Whatsapp Accountএর মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে পারেন।

আপনার সর্বসাকূল্যে যা করতে হবে তা হলো.... আপনার Whatsapp Account টি delete করে দিয়ে আবার নতুন account create করতে হবে। ( Account delete করা আর ফোন থেকে Whatsapp  delete বা Uninstall করা এক কথা নয়। Account delete করতে না পরলে নিচে দেয়া স্টেপ গুলো ফলো করুন)

Note: এই পদ্ধতি শুধুমাত্র তখনই কাজ করবে, যদি আপনার Whatsapp Account এর মেয়াদ এখনও থেকে থাকে। তাই আপনার Whatsapp Account এর মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার কিছুদিন পূর্বেই মেয়াদ বাড়িয়ে নিন; নাহলে পরে পস্তাবেন।
আপনার Whatsapp Account টি delete করার পূর্বে একটু সতর্ক করে দিই। আপনি যখন আপনার Account টি delete করে দিবেন তখন-
  • সকল group থেকে আপনি অটো Remove হয়ে যাবেন। তাই আগে থেকেই সতর্ক হোন.... কোন কোন group এ আপনি ছিলেন তা নোট করে রাখুন, আর বন্ধুদের বলে রাখুন যেন আপনাকে আবার তারা invite করে।
  • আপনার সকল message history মুছে যাবে। তাই message গুলো backup করে রাখুন। backup করতেঃ Settings > Chat settings > Backup conversations. এতে করে আপনার message গুলো internal storage এ save থাকবে এবং প্রয়োজন বোধে পরবর্তীতে আপনি তা restore করতে পারবেন।
এখন, আপনি যদি প্রস্তুত থাকেন তো চলুন রিনিউ করে দিই আপনার Whatsapp Account এর মেয়াদ। নিচের স্টেপ গুলো follow করুন-
  • আপনার ফোনে Whatsapp app টি Open করুন, তারপর Settings > Account > Delete my account এ যান.
  • আপনার phone number দিন ( যে নাম্বারে রেজিস্ট্রেশন করা) এবং Continue এ টাচ/TAP করুন ।
  • Delete my account. অপশনে  টাচ/TAP করুন। ব্যাস, আপনার Whatsapp Account টি delete হয়ে গেছে।
  • এবার আপনার ফোন থেকে Whatsapp Uninstall করে দিয়ে ফোন Restart দিন।
  • নতুন করে Whatsapp install করুন এবং নতুন করে register করুন।
এবার উপভোগ করুন বাড়তি এক বছরের মেয়াদ।
** আপনার যদি message ব্যাকআপ করা থাকে তবে Whatsapp আপনাকে তা restore করতে বলবে। প্রয়োজন মনে করলে restoreকরতে পারেন... না করলে নাই।
কোন জিজ্ঞাসা থাকলে কমেন্টে বলুন।
এ পদ্ধতিতে আমি আমার একাউন্টের মেয়াদ বাড়িয়েছি, সুতরাং এ পদ্ধতি সন্দেহাতীতভাবে শতভাগ পরীক্ষিত এবং 100% কাজ করবে। এ ব্যাপারে কোন কথা চলবে না।

নিউজিল্যান্ড এ উচ্চশিক্ষা এবং করনীয়

নিউজিল্যান্ড এ উচ্চশিক্ষা
নিউজিল্যান্ড। সাগর ঘেরা এই দেশ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের আন্তর্জাতিক মানের পড়াশুনার জন্য অত্যন্ত সম্ভাবনাময়। পৃথিবীর উন্নত দেশগুলোর মধ্যে নিউজিল্যান্ডই একমাত্র দেশ যারা সরাসরি এবং তুলনামূলকভাবে খুব সহজেই বিদেশিদের নাগরিকত্ব দিয়ে থাকে। আয়তনের তুলনায় জনসংখ্যা অনেক কম হওয়ায় বাংলাদেশের মত পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে আসা যোগ্য শিক্ষার্থীদের নিউজিল্যান্ড সরকার নাগরিকত্ব প্রদান করে থাকে। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর জন্য খুব অল্প খরচে উন্নতমানের শিক্ষা গ্রহণের সুযোগ রয়েছে নিউজিল্যান্ডে। তাছাড়া পড়াশুনার পাশাপাশি খণ্ডকালীন কাজও করতে পারেন শিক্ষার্থীরা।
ভর্তির যোগ্যতা: নিউজিল্যান্ডে উচ্চতর শিক্ষার জন্য আগ্রহী শিক্ষার্থীর অবশ্যই প্রয়োজনীয় আইইএলটিএস স্কোর থাকতে হবে। কোর্স এবং লেভেলের ওপর নির্ভর করে আইইএলটিএস স্কোর বিবেচনা করা হয়। ন্যূনতম উচ্চ মাধ্যমিক অথবা সমমানের শিক্ষাগত যোগ্যতা থাকলে একজন শিক্ষার্থী নিউজিল্যান্ডে উচ্চ শিক্ষার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এছাড়া আইইএলটিএস স্কোর থাকতে হবে ৬ বা ৬.৫।
শিক্ষাবিরতি গ্রহণযোগ্য নয়নিউজিল্যান্ডে অধিক শিক্ষাবিরতি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। কোন শিক্ষার্থীর পড়াশুনায় বিরতি থাকলে তাকে অবশ্যই যথাযথ কারণ এবং প্রমাণপত্র দেখাতে হবে। নিউজিল্যান্ডে পড়াশুনার জন্য একজন শিক্ষার্থীর প্রাথমিকভাবে সর্বমোট ৮- ১২ লাখ টাকার মত খরচ হবে। তবে শিক্ষার্থীকে তার অথবা তার পরিবারের (বাবা, মা, ভাই, বোন) ব্যাংক হিসাবে ২৫ থেকে ৩০ লাখ টাকা দেখাতে হবে। মনে রাখতে হবে, শুধু টাকা দেখালেই হবে না, টাকার উত্স, রকারি কর ও অন্যান্য কাগজপত্রও দেখাতে হবে।
খণ্ডকালীন কাজের সুযোগ: নিউজিল্যান্ডে এক বছর বা দেড় বছর পড়াশুনার পর একজন শিক্ষার্থী এক বছরের জন্য চাকরি খোঁজার অনুমতি পেয়ে থাকে। যে বিষয়ে পড়াশুনা করেছে সেই বিষয়ের উপর যে কোনো একটি চাকরি পেলেই দুই বছর পূর্ণ সময় কাজ করার অনুমতি প্রদান করে নিউজিল্যান্ড সরকার। মোট চার থেকে সাড়ে চার বছর অবস্থানকালীন সময়ের মধ্যে দুই বছরের কাজের অভিজ্ঞতা হলেই নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করতে পারেন শিক্ষার্থীরা।
ভিসার আবেদন:  ভিসা আবেদন পদ্ধতি জটিল হওয়ার কারণে ভুলভ্রান্তির সম্ভাবনা থাকে। যেহেতু বাংলাদেশে নিউজিল্যান্ডের কোনো দূতাবাস নেই সেক্ষেত্রে শিক্ষার্থীকে ভারতে অবস্থিত নিউজিল্যান্ড দূতাবাসে আবেদনপত্রসহ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র টিটি সার্ভিসের মাধ্যমে পাঠাতে হবে।

২০১৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী জেনে নিন এখান থেকে

২০১৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী প্রকাশ করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ২৬ ফেব্রুয়ারি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই সময়সূচী প্রকাশ করা হয়। উক্ত সময়সূচী অনুসারে ২০১৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা আগামী ১লা এপ্রিল ২০১৫ (বুধাবার) তারিখ হতে শুরু হবে। প্রকাশিত সময়সূচী নিচে তুলে দেওয়া হলোঃ

finger২০১৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী পিডিএফ আকারে ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন।

২০১৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক সার্টিফিকেট (HSC) এবং ডিপ্লোমা-ইন-বিজনেস স্টাডিস (DIBS) পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী
HSC Routine 2015HSC Routine 2015 page 2HSC Routine 2015 page 3

২০১৫ সালের আলিম পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী

Alim Routine 2015

২০১৫ সালের এইচএসসি (ভোকেশনাল) পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী

HSC Vocational Routine 2015

২০১৫ সালের এইচএসসি (ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা) পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী

HSC Business Management Routine 2015

২০১৫ সালের ডিপ্লোমা ইন কমার্স পরীক্ষার চূড়ান্ত সময়সূচী

diploma in commerce exam timetable 2015
লেখাপড়া বিডি পরিবারের পক্ষ থেকে ২০১৫ সালের সকল এইচ.এস.সি ও সমমান পরীক্ষার্থীদের প্রতি রইলো অনেক অনেক শুভ কামনা!

অনলাইনে কিভাবে জাতীয় পরিচয়পত্র (ন্যাশনাল আইডি কার্ড) এর ছবি পরিবর্তন তথ্য পরিবর্তন ও নতুন ভোটার হবেন।

কেমন আছেন সবাই ? আজকের পোস্ট বাংলাদেশের ১০ কোটি জাতীয় পরিচয়পত্র (ন্যাশনাল আইডি কার্ড) ধারী ও ১৮ বৎসর বয়সী ভোটার হবার উপযুক্ত সকল নাগরিকের জন্য । বাংলাদেশে যত জাতীয় পরিচয়পত্র (ন্যাশনাল আইডি কার্ড) আছে ৯৯% ছবি অস্পষ্ট ও ২০% জাতীয় পরিচয়পত্রে তথ্য ভুল রয়েছে, আমি আজ আপনাদের দেখাবো কিভাবে ঘরে বসেই অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র বা ন্যাশনাল আইডি কার্ডের বিস্তারিত ডিটেইলস দেখতে পারবেন, ছবি পরিবর্তন, ঠিকানা পরিবর্তন, ভুল সংশোধন ও তথ্য হালনাগাদ করতে পারবেন ও কিভাবে অনলাইনে নতুন ভোটার হওয়ার আবেদন ফরম পূরণ করা যাবে ।
এই পোস্টটি পড়ে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের বিস্তারিত দেখে নিন এবং ফেসবুকে শেয়ার করে বন্ধুদের অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র ন্যাশনাল আইডি কার্ডের ছবি পরিবর্তন তথ্য পরিবর্তন ও নতুন ভোটার হবার বিস্তারিত নিয়মকানুন জানিয়ে দেন ।

আজকে দেখাবো অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্রের কি কি পরিবর্তন আপনি নিজেই করতে পারবেন ?

জাতীয় পরিচয়পত্রের সবকিছু এখন অনলাইনে

এখন থেকে অনলাইনেই জাতীয় পরিচয়পত্রের যাবতীয় কাজ সম্পন্ন করা যাবে। জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন, নতুন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন আবেদন, হারিয়ে যাওয়া বা নষ্ট হওয়া পরিচয়পত্র নতুন করে তোলা, ছবি বা স্বাক্ষর পরিবর্তনের আবেদন সবকিছু হবে এখন এক ক্লিকেই। 

নির্বাচন কমিশনের services.nidw.gov.bd এই ওয়েবসাইটে গিয়ে এখন ঘরে বসেই সবকিছু করতে পারবেন ইন্টারনেট ব্যবহারকারিরা। পাশপাশি বিদ্যমান প্রক্রিয়াও অব্যাহত থাকবে।
 
বুধবার নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিক ভাবে এর উদ্বোধন করেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী রকিব উদ্দিন আহমেদ।
 
এসময় কাজী রাকীব উদ্দিন বলেন, আমরা ডিজিটাল কার্যক্রমে আরেক ধাপ এগিয়ে গেলাম। সবাই এখন এই সেবা ভোগ করবেন তা নয়। কারণ সবার ইন্টারনেট সুবিধা নেই। কিন্তু যারা আগ্রহী বা যাদের ইন্টারনেট সুবিধা আছে তাদের জন্যই নতুন এই সেবা।
 
যে সব সেবা পাওয়া যাবে...
১. নতুন ভোটার হিসেবে নিবন্ধন আবেদন
২. নিবন্ধনের মাধ্যমে নিজের হিসাব খোলা
৩. নিজস্ব তথ্য ও ভোটার কেন্দ্রের তথ্য
৪. তথ্য পরিবর্তন, সংশোধন ও হালনাগাদ
৫. ছবি পরিবর্তন
৬. হারিয়ে যাওয়া বা নষ্ট হওয়া জাতীয় পরিচয়পত্র

এসএ/এএ 

# জাতীয় পরিচয়পত্র : অনলাইনেই তথ্য সংশোধন
# অনলাইনে জাতীয় পরিচয়পত্র
# জাতীয় পরিচয়পত্র হারিয়ে গেলে করণীয়
# জাতীয় পরিচয়পত্র হারালে ও সংশোধন করতে
মোবাইল অ্যাপসে জাতীয় পরিচয়পত্র
 - 

 
Design by Bloger KaMrul | Bloggerized by KaMrul HaSan - Premium Blogger Themes | Hosted KaMrul Hasan